রাত ৪:০২ | বুধবার | ১৭ই এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৪ঠা বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দেশপ্রেমিক পুলিশ কর্মকর্তা অতিরিক্ত ডিআইজি মঈনুল হক

জনমত ডেক্সঃ

বাংলাদেশ পুলিশ শুধুমাত্র অপরাধ নিয়ন্ত্রণ আর নিরাপত্তা বিধানেই দক্ষ নয়। বর্তমান পুলিশ সকল দায়িত্বের পাশাপাশি জনবান্ধন   ও জনপ্রিয়তা অর্জনেও নিবেদিত হয়ে উঠেছে। একজন পুলিশ কর্মকর্তা তার দায়িত্বশীল এলাকায় সফল হলে সেই ব্যাক্তি পুলিশ যতটা জনপ্রিয় হয়, ততটাই প্রশংসিত হয় পুরো পুলিশ পরিবার। তেমনি একজন সফল পুলিশ কর্মকর্তা সম্প্রতি পদোন্নতি প্রাপ্ত অতিরিক্ত ডিআইজি মঈনুল হক বিপিএম, পিপিএম (বার)। যিনি বর্তমানে যশোর জেলা পুলিশ সুপারের দায়িত্ব পালন করছেন। সম্প্রতি পুলিশ হেড কোয়াটার্সের এক প্রজ্ঞাপনে তাকে ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার হিসাবে পদায়ন করা হয়েছে। তিনি শিক্ষা নগরী ময়মনসিংহে সড়ে তিন বছর, শিল্প ও বাণিজ্যের বন্দর নগরী নারায়ণগঞ্জে দুই বছর, গত দেড় বছর যাবৎ
যশোহরে সফলতার নজির রেখেছেন পুলিশ সুপার হিসেবে।

 

 

মঈনুল হক ময়মনসিংহে থাকাকালীন অপরাধ নিয়ন্ত্রনে ব্যাপক সাফল্য অর্জন করেন। ময়মনসিংহের রাজনীতিক, সুশীল সমাজসহ সচেতন নাগরিক সমাজের ব্যক্তিবর্গসহ সকল স্থরের জনগণকে সাথে নিয়ে মাদক নির্মূল, জঙ্গী সন্ত্রাস নিয়ন্ত্রণে সাফল্যের সহিত দায়িত্ব পালন করেন। ক্লুলেস হত্যা রহস্য উন্মোচন, বিপুল পরিমানে মাদক উদ্ধার, সন্ত্রাস চাদাবাজদের কাছে তিনি ছিলেন আতংকের নাম। অপরাধ করলে ছাড় নেই এ নীতি বাস্তবায়ন করা ছিলো যার নৈতিকতা। যাকে ময়মনসিংহবাসী এখনও সফল পুলিশ অফিসার হিসেবে স্মরণীয় করে স্মৃতিচারণে তুলে আনেন।

 

 

এরপর তিনি বদলি জনিত কারণে ময়মনসিংহ থেকে দেশের সবচাইতে আলোচিত রাজনৈতিক জেলা বাণিজ্যিক বন্দর নগরী নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপারের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। আলোচিত সাত খুন ঘটনায় যখন র‍্যাবসহ পুলিশ প্রশাসনের বিভিন্ন স্থরের কর্মকর্তারা অনেকটাই কুন্ঠাসা, ঠিক ওই সময়েই তিনি নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশের হাল ধরেন। রাজনৈতিক মহলে গ্রুপিং দন্দ্বসহ নানা ঘটনায় নারায়ণগঞ্জ তখন উত্তাল। প্রতি মূহুর্তে যেকোন অপ্রিতিকর ঘটনা সামাল দিতে পুলিশকে নিতে হচ্ছে নানা সিদ্ধান্ত। একটু বেসামাল হলেই পুলিশের ভাবমূর্তি নিয়ে টান পড়ার মতো অবস্থা। অপরাধ, মাদক, সন্ত্রাস নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি সকল পরিস্থিতি সামাল দিয়ে এসপি মইনুল হক সেখানেও পুলিশী ভূমিকা পালন করেন সফলভাবে। নিষ্ঠা ও দক্ষতার সাথে কায়েম করেন পুলিশের আইনের শাসন। হয়ে উঠেন জনবান্ধব ও জনপ্রিয় পুলিশ কর্মকর্তার নজির। বিপুল পরিমাণ মাদক ও অস্ত্র উদ্ধারসহ বিএনপি-জামাতের নাশকতা ঠেকাতে জেলার ডিবি পুলিশসহ পুলিশের সকল ইউনিটকে কাজে লাগিয়ে প্রশংসিত হওয়ায় ঢাকা রেঞ্জে তিনবারের শ্রেষ্ট এসপি নির্বাচিত হয়েছেন মেধাবী ও চৌকশ পুলিশে এই কর্মকর্তা।

 

 

নারায়ণগঞ্জের পর দেশের সীমান্তবর্তী জেলা যশোরের পুলিশ সুপার হিসাবে বদলি হয় মইনুল হকের। সেখানেও তিনি সীমান্তের অপরাধ সাম্রাজ্যকারীদের কাছে কঠোর বার্তা নিয়ে জান। অপরাধী যেই হোক ছাড় দেয়া হবে না। তার উপস্থিতিতে জেলার সকল অপরাধ নিয়ন্ত্রণে তিনি সেখানেও কুড়িয়েছেন ব্যাপক প্রশংসা। যশোরের সাধারণ মানুষের জান মালের নিরাপত্তা বিধানে তিনি রাখছেন যুগান্তকারী পদক্ষেপ। সীমান্তে চোরাচালান, অস্ত্র, মাদক, নারী পাচারসহ সকল অপরাধ নিয়ন্ত্রণে তিনি নিজের অবস্থান অনড় রেখে জনগণের সেবা দিয়ে আসছেন। তিনি যেখানেই দায়িত্ব পালন করেছেন সেখানেই সুবিধাবাদী অপরাধী সিন্ডিকেট হয়ে পড়েছে নাজেহাল। শক্তিশালী হয়েছে পুলিশী কমিউনিটি। অপরাধ ও অপরাধী চক্র সেখানে নিজেদের রাজ্যপাট গুটিয়ে ছেড়েছে এলাকা। আইন লঙ্ঘনকারীরা যতটাই শক্তিশালী ও প্রভাবশালী হইকনা কেন, মইনুল হক তাদের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করেই কায়েম করেছেন আইনের শাসন।

 

 

পটুয়াখালী জেলার দশমিনা উপজেলার কৃতি সন্তান মইনুল হক বাংলাদেশ পুলিশের একজন নির্ভীক সেবক হয়ে যেখানেই গিয়েছেন সেখানেই সমাজের অপরাধ নিয়ন্ত্রণে সাফল্যের সহিত দায়িত্বপালন করে সমৃদ্ধশীল নিরাপদ জাতি গঠনে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বির্নিমানে বঙ্গবন্ধু কণ্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সকল নির্দেশনা বাস্তবায়ন করেছেন। বাঙ্গালি জাতিকে জঙ্গি, মাদক, সন্ত্রাস, দুর্নিতীমুক্ত নিরাপদ রাখার ব্রোত নিয়েছেন বঙ্গবন্ধু কণ্যা। আর এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে বাংলাদেশ পুলিশ মহাপরিদর্শক জাবেদ পাটোয়ারীর ঘোষিত যুদ্ধে সফল এসপি বর্তমানে অতিরিক্ত ডিআইজি পদোন্নতি প্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা মইনূল হক  নির্ভিক সিপাহসালার।

 

 

ব্যক্তি জীবনে তিনি রওশন জাহান নুপুর হকের সাথে দাম্পত্য সম্পর্কে আবদ্ধ। তার একটি পুত্র সন্তান রয়েছে। সর্বদা প্রফুল্লচিত্তের মানুষ মইনুল হক দায়িত্ব আর কর্তব্য পালনেই খুজে নেন নিজের আনন্দ। অসহায় মানুষকে সহায়তা করতে সামাজিক পরিমন্ডলে তিনি নিরব ভূমিকা পালন করেন। মাদক সন্ত্রাসকে শুধু যে দমন করেন তাইই নয়, মাদক ব্যবসায়ী ও মাদক সেবিদের পূর্নবাস,কর্মের মাধ্যমে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনতেও তিনি কাজ করেন। সর্বপোরি একজন ভালো মনের শতভাগ দেশপ্রমিক মানুষ মইনুল হক এটি সকলের কাছে একবাক্যে গ্রহনিয়।

Print Friendly, PDF & Email

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ খবর



» আগামীকাল ময়মনসিংহ মেতে উঠবে স্বাধীনতা কনসার্টে

» ভাষা শহীদদের প্রতি সংসদ সদস্য মোহিত উর রহমান শান্তর শ্রদ্ধাঞ্জলী

» ১৪৭ বেকার তরুণ তরুণীকে চাকুরির প্রস্তুতি কর্মশালা করালেন এমপি মোহিত উর রহমান শান্ত

» হালুয়াঘাট-ধোবাউড়ায় ৯ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ বৃদ্ধি ; কৃষি সেচে গুরুত্ব এমপির

» ময়মনসিংহ সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে আলোচনায় আবু সাঈদ

» সংবর্ধনা বাতিল করে শীতার্তদের মাঝে এমপি মোহিত উর রহমানের কম্বল বিতরণ

» ব্রহ্মপুত্রে নৌকায় চড়ে অনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরু করলেন মোহিত উর রহমান শান্ত

» ময়মনসিংহে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে উল্লাসভরে ফুলেল শুভেচ্ছায় সমাবেশ

» লেঃ কর্ণেল (অবঃ)নজরুল ইসলামের হস্তক্ষেপে দীর্ঘদিনের জমি সংক্রান্ত বিরোধের অবসান

» ময়মনসিংহ-৪ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন মোহিত উর রহমান শান্ত

» আবারও জাপাকে দিলে জনগনের আস্থা হারাবে আওয়ামী লীগ

» ময়মনসিংহ-৪ আসনে মনোনয়ন কিনেছেন মহানগর সাধারণ সম্পাদক মোহিত উর রহমান শান্ত

» জনসভায় জনসমুদ্র ; সদরের প্রত্যাশা মোহিত উর রহমান শান্ত

» সংবিধান মেনে নির্বাচনে আসেন, আমরাও আসবো-বিএনপিকে মোহিত উর রহমান শান্ত

» প্রতীকী অটোরিকশা চালিয়ে অবরোধের বিরুদ্ধে মোহিত উর রহমান শান্তর প্রতিবাদ

আমাদের সঙ্গী হোন

যোগাযোগ

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় –

২২ সি কে ঘোষ রোড, ময়মনসিংহ
বার্তা কক্ষ : ০১৭৩৬ ৫১৪ ৮৭২
ইমেইল : dailyjonomot@gmail.com

© সর্বস্বত্ব স্বাত্বাধিকার দৈনিক জনমত .কম

কারিগরি সহযোগিতায় BDiTZone.com

,

basic-bank

দেশপ্রেমিক পুলিশ কর্মকর্তা অতিরিক্ত ডিআইজি মঈনুল হক

জনমত ডেক্সঃ

বাংলাদেশ পুলিশ শুধুমাত্র অপরাধ নিয়ন্ত্রণ আর নিরাপত্তা বিধানেই দক্ষ নয়। বর্তমান পুলিশ সকল দায়িত্বের পাশাপাশি জনবান্ধন   ও জনপ্রিয়তা অর্জনেও নিবেদিত হয়ে উঠেছে। একজন পুলিশ কর্মকর্তা তার দায়িত্বশীল এলাকায় সফল হলে সেই ব্যাক্তি পুলিশ যতটা জনপ্রিয় হয়, ততটাই প্রশংসিত হয় পুরো পুলিশ পরিবার। তেমনি একজন সফল পুলিশ কর্মকর্তা সম্প্রতি পদোন্নতি প্রাপ্ত অতিরিক্ত ডিআইজি মঈনুল হক বিপিএম, পিপিএম (বার)। যিনি বর্তমানে যশোর জেলা পুলিশ সুপারের দায়িত্ব পালন করছেন। সম্প্রতি পুলিশ হেড কোয়াটার্সের এক প্রজ্ঞাপনে তাকে ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার হিসাবে পদায়ন করা হয়েছে। তিনি শিক্ষা নগরী ময়মনসিংহে সড়ে তিন বছর, শিল্প ও বাণিজ্যের বন্দর নগরী নারায়ণগঞ্জে দুই বছর, গত দেড় বছর যাবৎ
যশোহরে সফলতার নজির রেখেছেন পুলিশ সুপার হিসেবে।

 

 

মঈনুল হক ময়মনসিংহে থাকাকালীন অপরাধ নিয়ন্ত্রনে ব্যাপক সাফল্য অর্জন করেন। ময়মনসিংহের রাজনীতিক, সুশীল সমাজসহ সচেতন নাগরিক সমাজের ব্যক্তিবর্গসহ সকল স্থরের জনগণকে সাথে নিয়ে মাদক নির্মূল, জঙ্গী সন্ত্রাস নিয়ন্ত্রণে সাফল্যের সহিত দায়িত্ব পালন করেন। ক্লুলেস হত্যা রহস্য উন্মোচন, বিপুল পরিমানে মাদক উদ্ধার, সন্ত্রাস চাদাবাজদের কাছে তিনি ছিলেন আতংকের নাম। অপরাধ করলে ছাড় নেই এ নীতি বাস্তবায়ন করা ছিলো যার নৈতিকতা। যাকে ময়মনসিংহবাসী এখনও সফল পুলিশ অফিসার হিসেবে স্মরণীয় করে স্মৃতিচারণে তুলে আনেন।

 

 

এরপর তিনি বদলি জনিত কারণে ময়মনসিংহ থেকে দেশের সবচাইতে আলোচিত রাজনৈতিক জেলা বাণিজ্যিক বন্দর নগরী নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপারের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। আলোচিত সাত খুন ঘটনায় যখন র‍্যাবসহ পুলিশ প্রশাসনের বিভিন্ন স্থরের কর্মকর্তারা অনেকটাই কুন্ঠাসা, ঠিক ওই সময়েই তিনি নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশের হাল ধরেন। রাজনৈতিক মহলে গ্রুপিং দন্দ্বসহ নানা ঘটনায় নারায়ণগঞ্জ তখন উত্তাল। প্রতি মূহুর্তে যেকোন অপ্রিতিকর ঘটনা সামাল দিতে পুলিশকে নিতে হচ্ছে নানা সিদ্ধান্ত। একটু বেসামাল হলেই পুলিশের ভাবমূর্তি নিয়ে টান পড়ার মতো অবস্থা। অপরাধ, মাদক, সন্ত্রাস নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি সকল পরিস্থিতি সামাল দিয়ে এসপি মইনুল হক সেখানেও পুলিশী ভূমিকা পালন করেন সফলভাবে। নিষ্ঠা ও দক্ষতার সাথে কায়েম করেন পুলিশের আইনের শাসন। হয়ে উঠেন জনবান্ধব ও জনপ্রিয় পুলিশ কর্মকর্তার নজির। বিপুল পরিমাণ মাদক ও অস্ত্র উদ্ধারসহ বিএনপি-জামাতের নাশকতা ঠেকাতে জেলার ডিবি পুলিশসহ পুলিশের সকল ইউনিটকে কাজে লাগিয়ে প্রশংসিত হওয়ায় ঢাকা রেঞ্জে তিনবারের শ্রেষ্ট এসপি নির্বাচিত হয়েছেন মেধাবী ও চৌকশ পুলিশে এই কর্মকর্তা।

 

 

নারায়ণগঞ্জের পর দেশের সীমান্তবর্তী জেলা যশোরের পুলিশ সুপার হিসাবে বদলি হয় মইনুল হকের। সেখানেও তিনি সীমান্তের অপরাধ সাম্রাজ্যকারীদের কাছে কঠোর বার্তা নিয়ে জান। অপরাধী যেই হোক ছাড় দেয়া হবে না। তার উপস্থিতিতে জেলার সকল অপরাধ নিয়ন্ত্রণে তিনি সেখানেও কুড়িয়েছেন ব্যাপক প্রশংসা। যশোরের সাধারণ মানুষের জান মালের নিরাপত্তা বিধানে তিনি রাখছেন যুগান্তকারী পদক্ষেপ। সীমান্তে চোরাচালান, অস্ত্র, মাদক, নারী পাচারসহ সকল অপরাধ নিয়ন্ত্রণে তিনি নিজের অবস্থান অনড় রেখে জনগণের সেবা দিয়ে আসছেন। তিনি যেখানেই দায়িত্ব পালন করেছেন সেখানেই সুবিধাবাদী অপরাধী সিন্ডিকেট হয়ে পড়েছে নাজেহাল। শক্তিশালী হয়েছে পুলিশী কমিউনিটি। অপরাধ ও অপরাধী চক্র সেখানে নিজেদের রাজ্যপাট গুটিয়ে ছেড়েছে এলাকা। আইন লঙ্ঘনকারীরা যতটাই শক্তিশালী ও প্রভাবশালী হইকনা কেন, মইনুল হক তাদের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করেই কায়েম করেছেন আইনের শাসন।

 

 

পটুয়াখালী জেলার দশমিনা উপজেলার কৃতি সন্তান মইনুল হক বাংলাদেশ পুলিশের একজন নির্ভীক সেবক হয়ে যেখানেই গিয়েছেন সেখানেই সমাজের অপরাধ নিয়ন্ত্রণে সাফল্যের সহিত দায়িত্বপালন করে সমৃদ্ধশীল নিরাপদ জাতি গঠনে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বির্নিমানে বঙ্গবন্ধু কণ্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সকল নির্দেশনা বাস্তবায়ন করেছেন। বাঙ্গালি জাতিকে জঙ্গি, মাদক, সন্ত্রাস, দুর্নিতীমুক্ত নিরাপদ রাখার ব্রোত নিয়েছেন বঙ্গবন্ধু কণ্যা। আর এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে বাংলাদেশ পুলিশ মহাপরিদর্শক জাবেদ পাটোয়ারীর ঘোষিত যুদ্ধে সফল এসপি বর্তমানে অতিরিক্ত ডিআইজি পদোন্নতি প্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা মইনূল হক  নির্ভিক সিপাহসালার।

 

 

ব্যক্তি জীবনে তিনি রওশন জাহান নুপুর হকের সাথে দাম্পত্য সম্পর্কে আবদ্ধ। তার একটি পুত্র সন্তান রয়েছে। সর্বদা প্রফুল্লচিত্তের মানুষ মইনুল হক দায়িত্ব আর কর্তব্য পালনেই খুজে নেন নিজের আনন্দ। অসহায় মানুষকে সহায়তা করতে সামাজিক পরিমন্ডলে তিনি নিরব ভূমিকা পালন করেন। মাদক সন্ত্রাসকে শুধু যে দমন করেন তাইই নয়, মাদক ব্যবসায়ী ও মাদক সেবিদের পূর্নবাস,কর্মের মাধ্যমে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনতেও তিনি কাজ করেন। সর্বপোরি একজন ভালো মনের শতভাগ দেশপ্রমিক মানুষ মইনুল হক এটি সকলের কাছে একবাক্যে গ্রহনিয়।

Print Friendly, PDF & Email

সর্বশেষ খবর



এ বিভাগের অন্যান্য খবর



আমাদের সঙ্গী হোন

যোগাযোগ

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় –

২২ সি কে ঘোষ রোড, ময়মনসিংহ
বার্তা কক্ষ : ০১৭৩৬ ৫১৪ ৮৭২
ইমেইল : dailyjonomot@gmail.com

© সর্বস্বত্ব স্বাত্বাধিকার দৈনিক জনমত .কম

কারিগরি সহযোগিতায় BDiTZone.com