বিকাল ৪:০০ | শুক্রবার | ২৯শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৫ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

ময়মনসিংহের ঐতিহ্যবাহী সার্কিট হাউজ ময়দানকে ঘিরে জনমনে মিশ্র প্রতিক্রিয়া

বিল্লাল হোসেন প্রান্ত:

ময়মনসিংহের ইতিহাস-ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে সার্কিট হাউস ময়দান। যার উন্মুক্ত বক্ষে রচিত হয়েছে ময়মনসিংহের অনেক ইতিহাস। এ জনপদের মানুষের সকল চাওয়া পাওয়া, আন্দোলন-সংগ্রাম ও উন্নয়নের ভিত রচিত হয়েছে এ মাঠ থেকেই। এই একটিমাত্র মাঠ যার এক প্রান্তে বহমান ব্রহ্মপুত্র নদ। নদীর তীর ঘেঁষে সবুজের অরণ্যে ছায়া ঘেরা এমন উন্মুক্ততা এ নগরীর আর কোথাও নেই। এমন উন্মুক্ত সৌন্দর্য দ্বিতীয়টি হয়তো সারাদেশেও খুঁজে পাওয়া যাবে না।

 

 

ময়মনসিংহ সার্কিট হাউজ ময়দানের উন্মুক্ত বিশালতা এখানকার মানুষের মনের অক্সিজেন হিসেবেই মূর্তিমান। সম্প্রতি এ বিশালতাকে দেয়ালে আবদ্ধ করে নান্দনিকতার একটি প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে বলে শোনা গেছে। এ খবরে ময়মনসিংহের জনমনে চলছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সার্কিট হাউজ ময়দানকে দেয়ালে আবদ্ধ করার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আকুতি মাখা মন্তব্য চলছে।

 

 

ময়মনসিংহের কবি সাহিত্যিক ইয়াজদানী কোরাইশী তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন,”সার্কিট হাউস মাঠ নিয়ে কোন উচ্চাভিলাসী পরিকল্পনা জনমতের বিপক্ষে গেলে তা টিকবে না।”

 

 

ময়মনসিংহ জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান জেলা যুবলীগ সদস্য এবিএম আখতারুজ্জামান রবিন তার ফেসবুক ওয়ালে আবেগঘন ভাষায় লিখেছেন,”ময়মনসিংহ সার্কিট হাউজ মাঠ আমাদের ঐতিহ্য।আমাদের উদারতার প্রতীক,আমাদের বিশালতার প্রতীক।
ময়মনসিংহবাসীর হাজার কষ্টের মাঝে এক চিলতে শান্তির জায়গা এই সার্কিট হাউজ মাঠ,মাঠের প্রাকৃতিক রূপ।
দেয়াল তুলে ময়মনসিংহবাসীর শান্তির জায়গাকে অবরুদ্ধ করার সিদ্ধান্ত থেকে পিছিয়ে আসুন।

আমাদের শান্তি গুলো কে,আমাদের ইচ্ছে গুলো কে সার্কিট হাউজ মাঠের বিশালতার মাঝে হারিয়ে যাওয়ার সুযোগ দিন।আমাদের নতুন প্রজন্ম কে এই প্রাকৃতিক পরিবেশে বেড়ে ওঠার সুযোগ দিন।
প্লিজ…”

 

 

ময়মনসিংহে দীর্ঘদিন যাবত সাংবাদিকতা পেশায় নিয়োজিত বয়োজ্যেষ্ঠ সাংবাদিক আব্দুল হাফিজ তার ফেসবুক আইডিতে লিখেছেন,”ময়মনসিংহ সার্কিট হাউস ময়দান হচ্ছে ময়মনসিংহের  ইতিহাস ও ঐতিহ্যের ধারক বাহক। এই অঞ্চলের গর্ব এই ঐতিহ্যবাহি বিশাল ময়দানকে দেয়াল দিয়ে কেন ঘিরে ফেলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো…?ঐতিহ্য নষ্টকারী এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে তীব্র ভাষায় জোর প্রতিবাদ জানাচ্ছি। রাষ্ট্রের টাকা ব্যয় করে মাঠের বিশালতাকে দেয়ালে বন্দী করার সিদ্ধান্তটি হটকারিতা মূলক কর্মকাণ্ড বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। দেয়াল দিয়ে ইতিহাস ঐতিহ্যের উপর আঘাত হানা হলে ময়মনসিংহবাসী তা মেনে নিবে না।”

 

 

তবে দেয়ালসহ নানা উন্নয়নমূলক প্রস্তাবনার কথা জানিয়ে ময়মনসিংহ মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও ক্রীড়া সংগঠক এহতেশামুল আলম তার ফেসবুক ট্যাটাটে বলেছেন,

“ময়মনসিংহ সার্কিট হাউজ মাঠকে সুরক্ষিত করতে এবং খেলোয়াড় ও দর্শকদের সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধি করতে সার্কিট হাউজ মাঠকে কেন্দ্র করে নেয়া হয়েছে মেগা প্রকল্প।

দর্শক ও খেলোয়াড়দের জন্য বসতে যাচ্ছে ছাউনি, মাঠের চারদিকে বসছে ওয়াকিং ওয়ে, রাতের আধার দূর করতে করা হচ্ছে আলোর ব্যবস্থা, গরু-ছাগল ও যত্রতত্র গাড়ি চলাচল বন্ধ করতে মাঠের চারদিকে দেয়া হবে তিন ফুট উচ্চতার দেয়াল এবং সর্বসাধারণের প্রবেশের জন্য মাঠের চারদিকে বসবে মোট আটটি গেইট।

এমন প্রকল্পের জন্য ধন্যবাদ জানাই ময়মনসিংহের বিদায়ী বিভাগীয় কমিশনার খন্দকার মোস্তাফিজুর রহমান সাহেবকে।

তার সাথে সাথে অনেকের মনে ভ্রান্ত ধারণা আছে, দেয়াল দিয়ে মাঠকে জনসাধারণের কাছ থেকে পৃথক করা হচ্ছে। ব্যাপারটা আসলে তেমন নয়, মাঠ সর্বদা সকলের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। যার যখন খুশি তখন মাঠে খেলার উদ্দেশ্যে অথবা হাটার উদ্দেশ্যে প্রবেশ করতে পারবে। তবে প্রশাসন যদি দেয়াল দিয়ে মাঠে সর্বসাধারণের প্রবেশাধিকার সংরক্ষিত করতে চায় তাহলে আমি সবার আগে হাতুড়ি দিয়ে দেয়াল ভেঙ্গে সর্বসাধারণের জন্য মাঠ উন্মুক্ত করে দিবো ঈন-শা-আল্লাহ।

অযথা ভান্ত্র ধারণা ও গুজব ছড়াবো থেকে বিরত থাকতে ও প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে সহযোগিতা করতে অনুরোধ জানাচ্ছি।

তবে তিন ফুট দেয়াল বেশি উচ্চতা মনে হলে সেটা আড়াই ফুট করে তার উপরে গ্রীল দেয়ার প্রস্তাব করা যেতে পারে।”

 

 

সার্কিট হাউজ ময়দানকে দেয়ালে ঘেরার খবর প্রকাশের পর থেকেই ময়মনসিংহের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার সাধারণ মানুষ ও সচেতন মহলে এ নিয়ে চলছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। তবে বেশিরভাগ মন্তব্য আসছে এই উদ্যোগের বিপরিতে। জনগণ তাদের নিজস্ব মন্তব্য জানাচ্ছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে। সেখানে ময়মনসিংহের প্রশাসন ও দায়িত্বশীলদের প্রতি আহ্বান জানানো হচ্ছে এ সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসার।

Print Friendly, PDF & Email

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ খবর



» আগামীকাল ময়মনসিংহ মেতে উঠবে স্বাধীনতা কনসার্টে

» ভাষা শহীদদের প্রতি সংসদ সদস্য মোহিত উর রহমান শান্তর শ্রদ্ধাঞ্জলী

» ১৪৭ বেকার তরুণ তরুণীকে চাকুরির প্রস্তুতি কর্মশালা করালেন এমপি মোহিত উর রহমান শান্ত

» হালুয়াঘাট-ধোবাউড়ায় ৯ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ বৃদ্ধি ; কৃষি সেচে গুরুত্ব এমপির

» ময়মনসিংহ সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে আলোচনায় আবু সাঈদ

» সংবর্ধনা বাতিল করে শীতার্তদের মাঝে এমপি মোহিত উর রহমানের কম্বল বিতরণ

» ব্রহ্মপুত্রে নৌকায় চড়ে অনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরু করলেন মোহিত উর রহমান শান্ত

» ময়মনসিংহে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে উল্লাসভরে ফুলেল শুভেচ্ছায় সমাবেশ

» লেঃ কর্ণেল (অবঃ)নজরুল ইসলামের হস্তক্ষেপে দীর্ঘদিনের জমি সংক্রান্ত বিরোধের অবসান

» ময়মনসিংহ-৪ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন মোহিত উর রহমান শান্ত

» আবারও জাপাকে দিলে জনগনের আস্থা হারাবে আওয়ামী লীগ

» ময়মনসিংহ-৪ আসনে মনোনয়ন কিনেছেন মহানগর সাধারণ সম্পাদক মোহিত উর রহমান শান্ত

» জনসভায় জনসমুদ্র ; সদরের প্রত্যাশা মোহিত উর রহমান শান্ত

» সংবিধান মেনে নির্বাচনে আসেন, আমরাও আসবো-বিএনপিকে মোহিত উর রহমান শান্ত

» প্রতীকী অটোরিকশা চালিয়ে অবরোধের বিরুদ্ধে মোহিত উর রহমান শান্তর প্রতিবাদ

আমাদের সঙ্গী হোন

যোগাযোগ

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় –

২২ সি কে ঘোষ রোড, ময়মনসিংহ
বার্তা কক্ষ : ০১৭৩৬ ৫১৪ ৮৭২
ইমেইল : dailyjonomot@gmail.com

© সর্বস্বত্ব স্বাত্বাধিকার দৈনিক জনমত .কম

কারিগরি সহযোগিতায় BDiTZone.com

,

basic-bank

ময়মনসিংহের ঐতিহ্যবাহী সার্কিট হাউজ ময়দানকে ঘিরে জনমনে মিশ্র প্রতিক্রিয়া

বিল্লাল হোসেন প্রান্ত:

ময়মনসিংহের ইতিহাস-ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে সার্কিট হাউস ময়দান। যার উন্মুক্ত বক্ষে রচিত হয়েছে ময়মনসিংহের অনেক ইতিহাস। এ জনপদের মানুষের সকল চাওয়া পাওয়া, আন্দোলন-সংগ্রাম ও উন্নয়নের ভিত রচিত হয়েছে এ মাঠ থেকেই। এই একটিমাত্র মাঠ যার এক প্রান্তে বহমান ব্রহ্মপুত্র নদ। নদীর তীর ঘেঁষে সবুজের অরণ্যে ছায়া ঘেরা এমন উন্মুক্ততা এ নগরীর আর কোথাও নেই। এমন উন্মুক্ত সৌন্দর্য দ্বিতীয়টি হয়তো সারাদেশেও খুঁজে পাওয়া যাবে না।

 

 

ময়মনসিংহ সার্কিট হাউজ ময়দানের উন্মুক্ত বিশালতা এখানকার মানুষের মনের অক্সিজেন হিসেবেই মূর্তিমান। সম্প্রতি এ বিশালতাকে দেয়ালে আবদ্ধ করে নান্দনিকতার একটি প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে বলে শোনা গেছে। এ খবরে ময়মনসিংহের জনমনে চলছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সার্কিট হাউজ ময়দানকে দেয়ালে আবদ্ধ করার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আকুতি মাখা মন্তব্য চলছে।

 

 

ময়মনসিংহের কবি সাহিত্যিক ইয়াজদানী কোরাইশী তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন,”সার্কিট হাউস মাঠ নিয়ে কোন উচ্চাভিলাসী পরিকল্পনা জনমতের বিপক্ষে গেলে তা টিকবে না।”

 

 

ময়মনসিংহ জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান জেলা যুবলীগ সদস্য এবিএম আখতারুজ্জামান রবিন তার ফেসবুক ওয়ালে আবেগঘন ভাষায় লিখেছেন,”ময়মনসিংহ সার্কিট হাউজ মাঠ আমাদের ঐতিহ্য।আমাদের উদারতার প্রতীক,আমাদের বিশালতার প্রতীক।
ময়মনসিংহবাসীর হাজার কষ্টের মাঝে এক চিলতে শান্তির জায়গা এই সার্কিট হাউজ মাঠ,মাঠের প্রাকৃতিক রূপ।
দেয়াল তুলে ময়মনসিংহবাসীর শান্তির জায়গাকে অবরুদ্ধ করার সিদ্ধান্ত থেকে পিছিয়ে আসুন।

আমাদের শান্তি গুলো কে,আমাদের ইচ্ছে গুলো কে সার্কিট হাউজ মাঠের বিশালতার মাঝে হারিয়ে যাওয়ার সুযোগ দিন।আমাদের নতুন প্রজন্ম কে এই প্রাকৃতিক পরিবেশে বেড়ে ওঠার সুযোগ দিন।
প্লিজ…”

 

 

ময়মনসিংহে দীর্ঘদিন যাবত সাংবাদিকতা পেশায় নিয়োজিত বয়োজ্যেষ্ঠ সাংবাদিক আব্দুল হাফিজ তার ফেসবুক আইডিতে লিখেছেন,”ময়মনসিংহ সার্কিট হাউস ময়দান হচ্ছে ময়মনসিংহের  ইতিহাস ও ঐতিহ্যের ধারক বাহক। এই অঞ্চলের গর্ব এই ঐতিহ্যবাহি বিশাল ময়দানকে দেয়াল দিয়ে কেন ঘিরে ফেলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো…?ঐতিহ্য নষ্টকারী এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে তীব্র ভাষায় জোর প্রতিবাদ জানাচ্ছি। রাষ্ট্রের টাকা ব্যয় করে মাঠের বিশালতাকে দেয়ালে বন্দী করার সিদ্ধান্তটি হটকারিতা মূলক কর্মকাণ্ড বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। দেয়াল দিয়ে ইতিহাস ঐতিহ্যের উপর আঘাত হানা হলে ময়মনসিংহবাসী তা মেনে নিবে না।”

 

 

তবে দেয়ালসহ নানা উন্নয়নমূলক প্রস্তাবনার কথা জানিয়ে ময়মনসিংহ মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও ক্রীড়া সংগঠক এহতেশামুল আলম তার ফেসবুক ট্যাটাটে বলেছেন,

“ময়মনসিংহ সার্কিট হাউজ মাঠকে সুরক্ষিত করতে এবং খেলোয়াড় ও দর্শকদের সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধি করতে সার্কিট হাউজ মাঠকে কেন্দ্র করে নেয়া হয়েছে মেগা প্রকল্প।

দর্শক ও খেলোয়াড়দের জন্য বসতে যাচ্ছে ছাউনি, মাঠের চারদিকে বসছে ওয়াকিং ওয়ে, রাতের আধার দূর করতে করা হচ্ছে আলোর ব্যবস্থা, গরু-ছাগল ও যত্রতত্র গাড়ি চলাচল বন্ধ করতে মাঠের চারদিকে দেয়া হবে তিন ফুট উচ্চতার দেয়াল এবং সর্বসাধারণের প্রবেশের জন্য মাঠের চারদিকে বসবে মোট আটটি গেইট।

এমন প্রকল্পের জন্য ধন্যবাদ জানাই ময়মনসিংহের বিদায়ী বিভাগীয় কমিশনার খন্দকার মোস্তাফিজুর রহমান সাহেবকে।

তার সাথে সাথে অনেকের মনে ভ্রান্ত ধারণা আছে, দেয়াল দিয়ে মাঠকে জনসাধারণের কাছ থেকে পৃথক করা হচ্ছে। ব্যাপারটা আসলে তেমন নয়, মাঠ সর্বদা সকলের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। যার যখন খুশি তখন মাঠে খেলার উদ্দেশ্যে অথবা হাটার উদ্দেশ্যে প্রবেশ করতে পারবে। তবে প্রশাসন যদি দেয়াল দিয়ে মাঠে সর্বসাধারণের প্রবেশাধিকার সংরক্ষিত করতে চায় তাহলে আমি সবার আগে হাতুড়ি দিয়ে দেয়াল ভেঙ্গে সর্বসাধারণের জন্য মাঠ উন্মুক্ত করে দিবো ঈন-শা-আল্লাহ।

অযথা ভান্ত্র ধারণা ও গুজব ছড়াবো থেকে বিরত থাকতে ও প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে সহযোগিতা করতে অনুরোধ জানাচ্ছি।

তবে তিন ফুট দেয়াল বেশি উচ্চতা মনে হলে সেটা আড়াই ফুট করে তার উপরে গ্রীল দেয়ার প্রস্তাব করা যেতে পারে।”

 

 

সার্কিট হাউজ ময়দানকে দেয়ালে ঘেরার খবর প্রকাশের পর থেকেই ময়মনসিংহের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার সাধারণ মানুষ ও সচেতন মহলে এ নিয়ে চলছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। তবে বেশিরভাগ মন্তব্য আসছে এই উদ্যোগের বিপরিতে। জনগণ তাদের নিজস্ব মন্তব্য জানাচ্ছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে। সেখানে ময়মনসিংহের প্রশাসন ও দায়িত্বশীলদের প্রতি আহ্বান জানানো হচ্ছে এ সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসার।

Print Friendly, PDF & Email

সর্বশেষ খবর



এ বিভাগের অন্যান্য খবর



আমাদের সঙ্গী হোন

যোগাযোগ

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় –

২২ সি কে ঘোষ রোড, ময়মনসিংহ
বার্তা কক্ষ : ০১৭৩৬ ৫১৪ ৮৭২
ইমেইল : dailyjonomot@gmail.com

© সর্বস্বত্ব স্বাত্বাধিকার দৈনিক জনমত .কম

কারিগরি সহযোগিতায় BDiTZone.com