রাত ৪:১০ | শুক্রবার | ২৯শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৫ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

ময়মনসিংহ সদর-৪ এবার নৌকার চান্স ! জনমতে মোহিত উর রহমান শান্ত

বিল্লাল হোসেন প্রান্ত ॥ মাটি ও মানুষ ॥
ময়মনসিংহের মর্যাদাপূর্ন আসন ময়মনসিংহ-৪ সদর। জনগণ চায় এবার আওয়ামী লীগের এমপি।
এটি ধর্মমন্ত্রী আলহাজ অধ্যক্ষ মতিউর রহমানের নির্বাচনী এলাকা। জনপ্রিয়তায় তিনি বিকল্পহীন।
আওয়ামী লীগ হাইকমান্ড তাকে মনোনয়ন দিতে পারেন। সেক্ষেত্রে তিনি এই আসনে নির্বাচন করবেন। এবং আসনটি জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করবে।
এছাড়াও এই আসনের চলমান জনমতে জনপ্রিয়তা, গ্রহনযোগ্যতায় যে কোন নির্বাচনের জন্য জনপ্রত্যাশিত প্রার্থী হলেন মহানগর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক মোহিত উর রহমান শান্ত।
মাটি ও মানুষ এর নির্বাচনী জনমত বিশ্লেষন।
ধর্মমন্ত্রী নির্বাচন করবেন ?
এ প্রশ্নে ধর্মমন্ত্রী আলহাজ অধ্যক্ষ মতিউর রহমান কী ভাবছেন তা জানা যায় নি। তবে ময়মনসিংহবাসীর কাছে এ প্রশ্নের একটা সদুত্তর আছে। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত। ‘স্যার, বর্ষীয়ান জননেতা। গত দশম সংসদ নির্বাচনে তিনি ময়মনসিংহ-৪ সদর আসন ছাড় দিয়েছেন। তিনি তার রাজনৈতিক উত্তরসূরী নির্বাচন করে দিয়েছেন। তার পুত্র মোহিত উর রহমান শান্ত তার উত্তরসীরী। একথা ধর্মমন্ত্রী তার নেত্রী প্রধানমন্ত্রীকে বলেছেন। তার রাজনৈতিক অনুসারীদেরকেও বলে দিয়েছেন। আওয়ামী লীগের দীর্ঘ একযুগ সভাপতি ছিলেন ময়মনসিংহ জেলায়। দীর্ঘ ৫৭ বছরের বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবন বঙ্গবন্ধুর ¯েœহধন্য মতিমালা-প্রিন্সিপাল স্যারের।’

আওয়ামী লীগের সভা সমাবেশেও মাটি ও মানুষের নেতা অধ্যক্ষ মতিউর রহমান বলে যাচ্ছেন-‘আমার বয়স হয়েছে। আমার ছেলে শান্তকে আপনাদের কাছে দিয়ে গেলাম। ওকে দেখবেন।
অর্থ কী- ময়মনসিংহ আওয়ামী লীগের বর্ষীয়ান নেতা অধ্যক্ষ মতিউর রহমান তার নির্বাচন এলাকা ময়মনসিংহ-৪ আসনে তার উত্তরসীরী হিসেবেই তার জীবদ্দশায় শান্তকে প্রতিষ্ঠিত করে রেখে যাচ্ছেন। আসনে প্রার্থী হতে পারেন পুত্র। তাই পরবর্তী নির্বাচনে পিতার আর মোহিত রহমান শান্তও বাপকা বেটা। শুধু পিতার রাজনৈতিক উত্তরাধিকার বা রাজনৈতিক পরিবারতন্ত্রের সিঁড়ি বেয়ে শান্ত উঠে আসেন নি। অনেকটা পথ পেরিয়ে তিনি পথিক হয়েছেন বলা যায়। আদর্শের পাঠশালায় রাজনৈতিক পাঠ নিয়েছেন। জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পিতার মতো সারাজীবন রাজনীতির এক নৌকায় পা রেখেছেন। দলের খারাপ সময় এসেছে। কঠিনতম দুর্দিনে বারবার অগ্নিপরীক্ষা দিয়েছেন। ছাত্রলীগের রাজনীতি পথ ধরে ধীরে ধীরে আন্দোলন সংগ্রামে রাজপথ কাপিয়ে, জেল জুলুম, নির্যাতন মামলা-হামলা সহ্য করে ত্যাগ তিতিক্ষার অবদান রেখেছেন।
আওয়ামী লীগের রাজনীতির বলয়ে নিজ মেধা, শ্রম, সময় দিয়ে হয়ে উঠেছেন দক্ষ সংগঠক। পেয়েছেন সাথী সহকর্মীদের আস্থা, বিশ্বাস, ভালোবাসা। নিজ কৃতকর্মের পুরস্কার হিসেবেই দলীয় নেতা কর্মীদের কাছে হয়েছেন জনপ্রিয়। সর্বস্তরের মানুষের কাছে হয়েছেন সমাদৃত।
সুতারাং রাজনৈতিক দীর্ঘ ধারাবাহিকতার মধ্য দিয়েই মোহিত উর রহামন শান্ত হয়ে উঠেছেন ময়মনসিংহ আওয়ামী লীগের একজন শান্ত। হয়েছেন তরুন প্রজন্মের আইকন। বিকল্পহীন এক উদীয়মান নেতা। হয়ে উঠেছেন-ময়মনসিংহ আওয়ামী লীগের সময়ের সাহসী নেতা। আগামী দিনে ময়মনসিংহ আওয়ামী লীগের বিশ্বস্থ কান্ডারী।
ময়মনসিংহ তাই মোহিত উর রহমান শান্তকে নিয়ে স্বপ্ন দেখে। তিনি বলেন নি মানুষ তাকে দেখেছে স্বপ্নের মেয়র হিসেবে। তিনি বলেন নি-ময়মনসিংহের মানুষ জনসভার মধ্য দিয়ে দাবি জানিয়েছে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন।
অষ্টধার, খাগডহর, চরসিরতায় চরাঞ্চলে লাখ লাখ মানুষের উপস্থিতিতে সমাবেশে শান্তকে ময়মনসিংহ-৪ আসনের এমপি হিসেবে দেখতে চেয়েছেন মানুষ।

সেই লক্ষ্যে একাদশ সংসদ নির্বাচনে ময়মনসিংহ সদর আসনে জাতীয় পার্টিকে ছাড় না দেবার দাবি উঠেছে।
সদর আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী দাবি করা হয়েছে।
চরসিরতার ঐতিহাসিক জনসভায় প্রধান অতিথি ধর্মমন্ত্রীর সামনেই আওয়াজ উঠেছে শান্তকে সদরের এমপি হিসেবে দেখতে চাই।
এটি মোহিত উর রহমান শান্তর আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ভূমিকা রাখার অবদানের জনস্বীকৃতি। ধর্মমন্ত্রী সেখানে ‘না’ বলেন নি। তিনি ছিলেন ইতিবাচক। এক্ষেত্রে তিনি পিতা হিসেবেও তিনি সফল। যেমনটা সফল ময়মনসিংহে আওয়ামী লীগের রাজনীতির অভিভাবক হিসেবে।
ময়মনসিংহের ১১টি আসনে আওয়ামী লীগের প্রাধান্য সর্বজন স্বীকৃতিত। এখনে গফরগাঁও, নান্দাইল, ফুলপুর-তারাকান্দা, হালুুয়াঘাট আসনে বারবার নির্বাচিত সাবেক এমপিদের সন্তান স্বস্ব আসনে এমপি নির্বাচিত হয়ে সংসদীয় রাজনীতি ও জনপ্রতিনিধিত্বে ভূমিকা রাখছেন। সেখানে ময়মনসিংহ সদর আসনে আসন্ন সময় শান্ত‘র। আর সেই সম্ভাবনাকে ঘিরেই জনপ্রত্যাশা। সেই জনপ্রত্যাশাই শান্তর জনপ্রিয়তার ম্যাজিক। তার রাজনীতিক কর্মকান্ড, ভূমিকার অবদানের জন্যই।
কিন্তু ময়মনসিংহ সদর আসন বলে কথা। অপপ্রচার আর ষড়যন্ত্র এখানে লেগেই থাকে। একটি চক্রের কাজই হচ্ছে রাজনীতি যার সর্বশেষ বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে লোকাল মিডিয়ায়। জাতীয় মিডিয়াতেও সময়মত যার বিষ্ফারন ঘটবে-কেননা সেটি পরিকল্পিত। যার সবশেষ দৃষ্টান্ত কারো কাছে বিভ্রান্তিকর কারো কাছে হাস্যকার ঠেকেছে।
যে অধ্যক্ষ মতিউর রহমান ময়মনসিংহ-৪ সদর আসনে নির্বাচন করার বিষয়টি এখানে বলেন নি-বলা হচ্ছে তিনিই সম্ভাব্য প্রার্থী। যিনি নবম সংসদে বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছিলেন দশম সংসদে ছাড় দিয়েছিলেন জাতীয় পার্টিকে, সেই জাতীয় নেতা ধর্মমন্ত্রীকে সম্ভাব্য প্রার্থী দেখিয়ে মিডিয়ায় রিপোর্ট করা হচ্ছে।

Print Friendly, PDF & Email

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ খবর



» আগামীকাল ময়মনসিংহ মেতে উঠবে স্বাধীনতা কনসার্টে

» ভাষা শহীদদের প্রতি সংসদ সদস্য মোহিত উর রহমান শান্তর শ্রদ্ধাঞ্জলী

» ১৪৭ বেকার তরুণ তরুণীকে চাকুরির প্রস্তুতি কর্মশালা করালেন এমপি মোহিত উর রহমান শান্ত

» হালুয়াঘাট-ধোবাউড়ায় ৯ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ বৃদ্ধি ; কৃষি সেচে গুরুত্ব এমপির

» ময়মনসিংহ সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে আলোচনায় আবু সাঈদ

» সংবর্ধনা বাতিল করে শীতার্তদের মাঝে এমপি মোহিত উর রহমানের কম্বল বিতরণ

» ব্রহ্মপুত্রে নৌকায় চড়ে অনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরু করলেন মোহিত উর রহমান শান্ত

» ময়মনসিংহে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে উল্লাসভরে ফুলেল শুভেচ্ছায় সমাবেশ

» লেঃ কর্ণেল (অবঃ)নজরুল ইসলামের হস্তক্ষেপে দীর্ঘদিনের জমি সংক্রান্ত বিরোধের অবসান

» ময়মনসিংহ-৪ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন মোহিত উর রহমান শান্ত

» আবারও জাপাকে দিলে জনগনের আস্থা হারাবে আওয়ামী লীগ

» ময়মনসিংহ-৪ আসনে মনোনয়ন কিনেছেন মহানগর সাধারণ সম্পাদক মোহিত উর রহমান শান্ত

» জনসভায় জনসমুদ্র ; সদরের প্রত্যাশা মোহিত উর রহমান শান্ত

» সংবিধান মেনে নির্বাচনে আসেন, আমরাও আসবো-বিএনপিকে মোহিত উর রহমান শান্ত

» প্রতীকী অটোরিকশা চালিয়ে অবরোধের বিরুদ্ধে মোহিত উর রহমান শান্তর প্রতিবাদ

আমাদের সঙ্গী হোন

যোগাযোগ

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় –

২২ সি কে ঘোষ রোড, ময়মনসিংহ
বার্তা কক্ষ : ০১৭৩৬ ৫১৪ ৮৭২
ইমেইল : dailyjonomot@gmail.com

© সর্বস্বত্ব স্বাত্বাধিকার দৈনিক জনমত .কম

কারিগরি সহযোগিতায় BDiTZone.com

,

basic-bank

ময়মনসিংহ সদর-৪ এবার নৌকার চান্স ! জনমতে মোহিত উর রহমান শান্ত

বিল্লাল হোসেন প্রান্ত ॥ মাটি ও মানুষ ॥
ময়মনসিংহের মর্যাদাপূর্ন আসন ময়মনসিংহ-৪ সদর। জনগণ চায় এবার আওয়ামী লীগের এমপি।
এটি ধর্মমন্ত্রী আলহাজ অধ্যক্ষ মতিউর রহমানের নির্বাচনী এলাকা। জনপ্রিয়তায় তিনি বিকল্পহীন।
আওয়ামী লীগ হাইকমান্ড তাকে মনোনয়ন দিতে পারেন। সেক্ষেত্রে তিনি এই আসনে নির্বাচন করবেন। এবং আসনটি জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করবে।
এছাড়াও এই আসনের চলমান জনমতে জনপ্রিয়তা, গ্রহনযোগ্যতায় যে কোন নির্বাচনের জন্য জনপ্রত্যাশিত প্রার্থী হলেন মহানগর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক মোহিত উর রহমান শান্ত।
মাটি ও মানুষ এর নির্বাচনী জনমত বিশ্লেষন।
ধর্মমন্ত্রী নির্বাচন করবেন ?
এ প্রশ্নে ধর্মমন্ত্রী আলহাজ অধ্যক্ষ মতিউর রহমান কী ভাবছেন তা জানা যায় নি। তবে ময়মনসিংহবাসীর কাছে এ প্রশ্নের একটা সদুত্তর আছে। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত। ‘স্যার, বর্ষীয়ান জননেতা। গত দশম সংসদ নির্বাচনে তিনি ময়মনসিংহ-৪ সদর আসন ছাড় দিয়েছেন। তিনি তার রাজনৈতিক উত্তরসূরী নির্বাচন করে দিয়েছেন। তার পুত্র মোহিত উর রহমান শান্ত তার উত্তরসীরী। একথা ধর্মমন্ত্রী তার নেত্রী প্রধানমন্ত্রীকে বলেছেন। তার রাজনৈতিক অনুসারীদেরকেও বলে দিয়েছেন। আওয়ামী লীগের দীর্ঘ একযুগ সভাপতি ছিলেন ময়মনসিংহ জেলায়। দীর্ঘ ৫৭ বছরের বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবন বঙ্গবন্ধুর ¯েœহধন্য মতিমালা-প্রিন্সিপাল স্যারের।’

আওয়ামী লীগের সভা সমাবেশেও মাটি ও মানুষের নেতা অধ্যক্ষ মতিউর রহমান বলে যাচ্ছেন-‘আমার বয়স হয়েছে। আমার ছেলে শান্তকে আপনাদের কাছে দিয়ে গেলাম। ওকে দেখবেন।
অর্থ কী- ময়মনসিংহ আওয়ামী লীগের বর্ষীয়ান নেতা অধ্যক্ষ মতিউর রহমান তার নির্বাচন এলাকা ময়মনসিংহ-৪ আসনে তার উত্তরসীরী হিসেবেই তার জীবদ্দশায় শান্তকে প্রতিষ্ঠিত করে রেখে যাচ্ছেন। আসনে প্রার্থী হতে পারেন পুত্র। তাই পরবর্তী নির্বাচনে পিতার আর মোহিত রহমান শান্তও বাপকা বেটা। শুধু পিতার রাজনৈতিক উত্তরাধিকার বা রাজনৈতিক পরিবারতন্ত্রের সিঁড়ি বেয়ে শান্ত উঠে আসেন নি। অনেকটা পথ পেরিয়ে তিনি পথিক হয়েছেন বলা যায়। আদর্শের পাঠশালায় রাজনৈতিক পাঠ নিয়েছেন। জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পিতার মতো সারাজীবন রাজনীতির এক নৌকায় পা রেখেছেন। দলের খারাপ সময় এসেছে। কঠিনতম দুর্দিনে বারবার অগ্নিপরীক্ষা দিয়েছেন। ছাত্রলীগের রাজনীতি পথ ধরে ধীরে ধীরে আন্দোলন সংগ্রামে রাজপথ কাপিয়ে, জেল জুলুম, নির্যাতন মামলা-হামলা সহ্য করে ত্যাগ তিতিক্ষার অবদান রেখেছেন।
আওয়ামী লীগের রাজনীতির বলয়ে নিজ মেধা, শ্রম, সময় দিয়ে হয়ে উঠেছেন দক্ষ সংগঠক। পেয়েছেন সাথী সহকর্মীদের আস্থা, বিশ্বাস, ভালোবাসা। নিজ কৃতকর্মের পুরস্কার হিসেবেই দলীয় নেতা কর্মীদের কাছে হয়েছেন জনপ্রিয়। সর্বস্তরের মানুষের কাছে হয়েছেন সমাদৃত।
সুতারাং রাজনৈতিক দীর্ঘ ধারাবাহিকতার মধ্য দিয়েই মোহিত উর রহামন শান্ত হয়ে উঠেছেন ময়মনসিংহ আওয়ামী লীগের একজন শান্ত। হয়েছেন তরুন প্রজন্মের আইকন। বিকল্পহীন এক উদীয়মান নেতা। হয়ে উঠেছেন-ময়মনসিংহ আওয়ামী লীগের সময়ের সাহসী নেতা। আগামী দিনে ময়মনসিংহ আওয়ামী লীগের বিশ্বস্থ কান্ডারী।
ময়মনসিংহ তাই মোহিত উর রহমান শান্তকে নিয়ে স্বপ্ন দেখে। তিনি বলেন নি মানুষ তাকে দেখেছে স্বপ্নের মেয়র হিসেবে। তিনি বলেন নি-ময়মনসিংহের মানুষ জনসভার মধ্য দিয়ে দাবি জানিয়েছে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন।
অষ্টধার, খাগডহর, চরসিরতায় চরাঞ্চলে লাখ লাখ মানুষের উপস্থিতিতে সমাবেশে শান্তকে ময়মনসিংহ-৪ আসনের এমপি হিসেবে দেখতে চেয়েছেন মানুষ।

সেই লক্ষ্যে একাদশ সংসদ নির্বাচনে ময়মনসিংহ সদর আসনে জাতীয় পার্টিকে ছাড় না দেবার দাবি উঠেছে।
সদর আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী দাবি করা হয়েছে।
চরসিরতার ঐতিহাসিক জনসভায় প্রধান অতিথি ধর্মমন্ত্রীর সামনেই আওয়াজ উঠেছে শান্তকে সদরের এমপি হিসেবে দেখতে চাই।
এটি মোহিত উর রহমান শান্তর আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ভূমিকা রাখার অবদানের জনস্বীকৃতি। ধর্মমন্ত্রী সেখানে ‘না’ বলেন নি। তিনি ছিলেন ইতিবাচক। এক্ষেত্রে তিনি পিতা হিসেবেও তিনি সফল। যেমনটা সফল ময়মনসিংহে আওয়ামী লীগের রাজনীতির অভিভাবক হিসেবে।
ময়মনসিংহের ১১টি আসনে আওয়ামী লীগের প্রাধান্য সর্বজন স্বীকৃতিত। এখনে গফরগাঁও, নান্দাইল, ফুলপুর-তারাকান্দা, হালুুয়াঘাট আসনে বারবার নির্বাচিত সাবেক এমপিদের সন্তান স্বস্ব আসনে এমপি নির্বাচিত হয়ে সংসদীয় রাজনীতি ও জনপ্রতিনিধিত্বে ভূমিকা রাখছেন। সেখানে ময়মনসিংহ সদর আসনে আসন্ন সময় শান্ত‘র। আর সেই সম্ভাবনাকে ঘিরেই জনপ্রত্যাশা। সেই জনপ্রত্যাশাই শান্তর জনপ্রিয়তার ম্যাজিক। তার রাজনীতিক কর্মকান্ড, ভূমিকার অবদানের জন্যই।
কিন্তু ময়মনসিংহ সদর আসন বলে কথা। অপপ্রচার আর ষড়যন্ত্র এখানে লেগেই থাকে। একটি চক্রের কাজই হচ্ছে রাজনীতি যার সর্বশেষ বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে লোকাল মিডিয়ায়। জাতীয় মিডিয়াতেও সময়মত যার বিষ্ফারন ঘটবে-কেননা সেটি পরিকল্পিত। যার সবশেষ দৃষ্টান্ত কারো কাছে বিভ্রান্তিকর কারো কাছে হাস্যকার ঠেকেছে।
যে অধ্যক্ষ মতিউর রহমান ময়মনসিংহ-৪ সদর আসনে নির্বাচন করার বিষয়টি এখানে বলেন নি-বলা হচ্ছে তিনিই সম্ভাব্য প্রার্থী। যিনি নবম সংসদে বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছিলেন দশম সংসদে ছাড় দিয়েছিলেন জাতীয় পার্টিকে, সেই জাতীয় নেতা ধর্মমন্ত্রীকে সম্ভাব্য প্রার্থী দেখিয়ে মিডিয়ায় রিপোর্ট করা হচ্ছে।

Print Friendly, PDF & Email

সর্বশেষ খবর



এ বিভাগের অন্যান্য খবর



আমাদের সঙ্গী হোন

যোগাযোগ

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় –

২২ সি কে ঘোষ রোড, ময়মনসিংহ
বার্তা কক্ষ : ০১৭৩৬ ৫১৪ ৮৭২
ইমেইল : dailyjonomot@gmail.com

© সর্বস্বত্ব স্বাত্বাধিকার দৈনিক জনমত .কম

কারিগরি সহযোগিতায় BDiTZone.com