বিল্লাল হোসেন প্রান্ত ॥
সিটিতে অর্ন্তভূক্ত হলেও ৩১ নং ওয়ার্ডে এখনও শহরের ছোঁয়া লাগেনি। সড়কপথে যেখানে যেতে এখনও ১৫ থেকে ২০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে হয়। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি গ্রাম হবে শহর। সেই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে ধীরপ্রতিজ্ঞ নবগঠিত সিটি করপোরেশনে অর্ন্তভূক্ত হওয়া চরাঞ্চলের ৩১ নং ওয়ার্ডে কাউন্সিলর প্রার্থী মো: সেলিম উদ্দিন। ৫ মে তিনি ট্রাক্টর প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করবেন।
ময়মনসিংহ জেলা যুবলীগ সদস্য মো: সেলিম উদ্দিন চরাঞ্চলে ব্যাপক জনপ্রিয় একটি নাম। এ জনপদের প্রতিটি ঘরে প্রতিটি মহল্লায় যার রয়েছে নিস্বার্থ সমর্থক। ভোটব্যাংক। ময়মনসিংহ মহানগর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক মোহিত উর রহমান শান্ত এর রাজনৈতিক চেতনা ও আদর্শিকতায় উজ্জীবিত নেতা সেলিম উদ্দিন আওয়ামী লীগের একনিষ্ঠ কর্মী। তার নির্বাচনী ওয়ার্ডে যেকোন দুর্যোগ, সংকট মুহুর্তে জনগনের পাশে থেকে কাজ করেছেন তিনি। গত বর্ষায় বন্যার পানিতে আটকেপড়া জনগণের বাড়ি বাড়ি গিয়ে পৌছে দিয়েছেন প্রয়োজনীয় সহায়তা সামগ্রী। এমন অনেক জনকল্যানমূলক কাজ করে তিনি হয়েছেন জনবান্ধব নেতা।
চরঈশ্বরদিয়া, চরগোবিন্দপুর, জেলখানারচর ৪ কেন্দ্রে আগামী ৫ মে ৮ হাজার ৬৮৩ ভোটার নির্বাচীত করবেন তাদের জনপ্রতিনিধ। যোগ্য কাউন্সিলর। ইতিমধ্যে এসব এলাকায় প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা ছুটে বেড়াচ্ছেন প্রতিশ্রুতির বিনিময়ে ভোট প্রত্যাশায়। তবে ওয়ার্ডবাসীর মাঝে ট্রাক্টর প্রতীকের পক্ষে আলোচনা জোরদার রয়েছে। ভোটারদের কাছে জনমতে এগিয়ে রয়েছেন তিনি।
কাউন্সিলর প্রার্থী সেলিম উদ্দিন বলেন, চরাঞ্চলে রাস্তাঘাট,বিদ্যুৎসহ যতটুকু উন্নয়ন হয়েছে সাবেক এমপি আলহাজ অধ্যক্ষ মতিউর রহমানের আমলে হয়েছে। তবে এখানে বর্তমানে সবচেয়ে জরুরি দুই পাড়ের জন্য একটি সংযোগ সেতু। ৩১ নং ওয়ার্ডের কয়েক হাজার বাসিন্দা এখনও ভাড়া করা মোটরসাইকেল,ইজি বাইক, নৌকায় করে শহরে যায়। আমি কাউন্সিলর নির্বাচীত হলে এ সমস্যাগুলো সমাধানে সর্বপ্রথম কাজ করবো।