বিল্লাল হোসেন প্রান্ত ॥
নগরীর জনবহুল এলাকা ১০,১১,১২ নং ওয়ার্ডে সংরক্ষিত নারী আসনে কাউন্সিলর প্রার্থী রীতা পাল মালা ভোটারদের কাছে জনপ্রিয় নাম। তিনি জীপগাড়ী প্রতীকে জনগণের কাছে ফেবারিট প্রার্থী হিসাবে অপ্রতিরোধ্য। অগ্রগামী নারী রীতা পাল ময়মনসিংহ মেছুয়া বাজারের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী স্বর্গীয় অবনী কান্ত পাল এর ছোট মেয়ে।
বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প সমিতির সদস্য। বৃষ্টিমালা কারুপণ্য এর সত্বাধিকারী। কার্যকরি সদস্য জেলা কার ও মাইক্রোবাস সমিতি। এক কথায় একজন সফল নারী উদ্যোক্তা। যিনি মহানগরের নারী বন্ধব উন্নয়নে নারীর জন্য দারিদ্র থেকে মুক্তি আনয়নে সফল উদাহরন। জেন্ডার ইকুয়েলিটি, নারীর মর্যাদা, অধিকার, আর্থিক সচ্চলতা, সামাজিক নিরাপত্তা, দক্ষতা বিকাশ ইত্যাদি বিষয়ে অগ্রগামী নারী তিনি। নারী পুরুষ সমন্বয়ে এগিয়ে যাবার যুগসন্ধিক্ষনে রীতা পাল যোগ্য নারী নেতৃত্ব হতে পারে কাউন্সিলর পদে।
কাউন্সিলর প্রার্থী রীতা পাল বলেন, নারীর অগ্রযাত্রার যুগে নারী মুক্তির সৎ সাহস থেকে প্রার্থী হয়েছি। নারী হিসেবে নারী সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে একটি আধুনিক নগর বিনির্মানের স্বপ্ন বাস্তবায়নের শপথে পথ চলতে চাই । নারী-পুরুষের সম্মিলিত ভোটে আমি এগিয়ে যেতে চাই একজন সেবক ও নারীকর্মী হিসাবে।
তিনি বলেন আমি আমার নির্বাচনী ওয়ার্ডে ওয়ার্ডবাসীর প্রধান সমস্য ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়ন, জলাবদ্ধতা দুরিকরণ ও মশা নিধনে কাজ করবো। সেই সাথে একটি পরিস্কার পরিচ্ছন্ন ওয়ার্ড হিসাবে গড়ে তুলতে চাই নিজের এলাকাকে। মাদক, সন্ত্রাস, ইভটিজারদের বিরুদ্ধে আমার অবস্থান থাকে কঠোর। নাগরিক নিরাপত্তা, পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠির জন্য সহায়তা, ধর্মীয় উপাসনালয় উন্নয়ন সাধিত করে একটি আধুনিক ও ডিজিটাল ওয়ার্ড গঠনে কাজ করে যাবো। এটি আমার ওয়ার্ডবাসীর কাছে নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি। এলাকাবাসীর দোয়া ও আর্শিবাদ পেয়েছি নির্বাচনে আমার প্রতীক জিপগাড়ী জয়ী হবে আশি আশাবাদী।